টুনির চাহিদা কমাচ্ছে মোমেবাতির গুরুত্ব

বর্তমান যুগে বাজারে হাজারো রকমারি টুনি লাইটের খেলায় মোমবাতির আলো শেষ হবার পথে। একটা সময় ছিল মোমবাতি ছাড়া দেওয়ালিতে বাড়ি আলোকিত করা অসম্পূর্ণ হতো।আ জ তা ধীরে ধীরে অন্ধকারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

একটি মোমবাতি কারখানার মালিক রঞ্জন পাল বলেন, “৩০-৩২ বছর ধরে বাপঠাকুদার ব‍্যবসা বর্তমানে চায়না টুনি লাইটের দাপটে ব‍্যবসা করা দায় হয়ে পরেছে। কোনও ভাবে ব‍্যবসা টিকিয়ে রাখছি, এখন একটাই উপায় টুনি লাইট কমলে মোমবাতি আবার একটু বারতে পারে।”
একই সাথে মোমবাতি কারিগর জানান, “এই মোমবাতির সঙ্গে জড়িয়ে আছে শৌশবের কত স্মৃতি। বর্তমানে বাজার ছেয়ে রয়েছে চাইনিজ আলো। এখন যা অবস্থা সারা বছরে যা মোম তৈরী করি তা আগের তুলনায় অর্ধেক। এভাবে চলতে থাকলে আগামীতে অন‍্য কারখানার মতো তাদেরও কারখানা বন্ধ করে দিতে হবে।”