পরিস্থিতি একটু নিয়ন্ত্রনে আসতেই পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী শুরু হয়েছে অনুষ্ঠান৷ করোনা পরিস্থিতি কাটিয়ে রাজ্য ফের বসেছে বাণিজ্য সম্মেলন৷ দেশ বিদেশের তাবড় তাবড় শিল্পপতিরা যোগ দিয়েছেন এই সম্মেলনে৷ একই মঞ্চে আদানি, জিন্দল, টাটা, হীর নন্দানি, গোয়েঙ্কাদের নিয়ে চাঁদের হাঁট৷ সকলেই এক বাক্যে প্রশংসা করেছেন বাংলার বাণিজ্য পরিকাঠামোর৷ শিল্পপতিদের হাত ধরে আসছে বিনিয়োগও৷ এরই মধ্যে বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের মঞ্চ থেকে বিশ্বের বৃহত্তম মন্দির তৈরির প্রস্তাব দিলেন শিল্পপতি সজ্জন জিন্দল৷ তিনি জানান, মায়াপুরে ৭০০ একর জমি পাওয়া গিয়েছে৷ সেখানেই গড়ে তোলা হবে বিশ্বের বৃহত্তম মন্দির৷
মন্দির নির্মাণ প্রসঙ্গে এদিন জিন্দল আরও বলেন, ‘‘মায়াপুরে ৭০০ একর জমির উপর বিশ্বের সর্ববৃহৎ মন্দির স্থাপিত হতে চলেছে।” জানা গিয়েছে, মায়াপুরে এই জমির বন্দোবস্ত করেছে রাজ্য সরকার৷ এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মন্দির রয়েছে কম্বোডিয়ায়৷ সেখানে স্থাপিত আঙ্কোরভাট মন্দিরকেই বিশ্বের সবচেয়ে বড় মন্দির বলা হয়ে থাকে। শৈল্পিক কারুকার্যে নির্মিত মন্দিরটি সত্যিই এক বিস্ময়। এবার আঙ্কোরভাটকে ছাপিয়ে যেতে চলেছে মায়াপুরের মন্দির৷ তেমনই মনে করা হচ্ছে৷ বলে রাখা ভালো এই মুহূর্তে পশ্চিমবঙ্গে জিন্দলদের প্রকল্পের কাজ চলছে৷ শালবনিতে তৈরি হচ্ছে তাঁদের স্টিল প্ল্যান্ট৷ এবার জানানো হল, বৃহত্তম মন্দির তৈরির কথা৷