কয়েক হাজার চাকরি দেওয়ার ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর

শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির মাঝেই বড়ো ঘোষণা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর তরফে। আসানসোলের কর্মিসভা থেকে তিনি দাবি করেছিলেন যে, তাঁর কাছে ১৭ হাজার শিক্ষকদের চাকরি তৈরি করে রাখা আছে। কিন্তু বিষয়টি এখন আদালতের কাছে রয়েছে। আদালত অনুমতি না দিলে, তিনি কিছু করতে পারবেন না।

সেই ঘোষণার পর এদিন চাকরি নিয়ে আরও বড় দাবি করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানালেন, আরও ৩০ হাজার চাকরি তৈরি রয়েছে। নেতাজি ইন্ডোরে ‘স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড’ প্রদান অনুষ্ঠানে এই ঘোষণাই করেন তিনি।

মমতা জানান, আইটিআই এবং পলিটেকনিক থেকে যাঁরা স্কিল ট্রেনিং নিয়েছেন, তাঁদের চাকরির ব্যবস্থা করবে রাজ্য। ৩০ হাজার চাকরি তৈরি রয়েছে। রাজ্য চাকরি মেলার আয়োজন করা হচ্ছে। খুব শীঘ্রই এই চাকরি হবে তাঁদের।

শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে মমতার কথা ছিল, আদালত নির্দেশ দিয়ে অনেক চাকরি বাতিল করেছে, সব প্রক্রিয়া বন্ধ রাখতে বলেছে। তাই তিনি সেই নির্দেশ মানছেন। চাকরিপ্রার্থীদের তাঁর পরামর্শ ছিল, আদালতে গিয়ে কথা বলুন, আইনজীবীদের থেকে পরামর্শ নিন। তবে আজ জব ফেয়ার নিয়ে বড় ঘোষণা করলেন তিনি।

বৃহস্পতিবার মমতা জানান, আইটিআই এবং পলিটেকনিক থেকে যাঁরা স্কিল ট্রেনিং নিয়েছেন, তাঁদের চাকরির ব্যবস্থা করবে রাজ্য। ৩০ হাজার চাকরি তৈরি রয়েছে। রাজ্য চাকরি মেলার আয়োজন করা হচ্ছে। খুব শীঘ্রই এই চাকরি হবে তাঁদের।

শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে মমতার কথা ছিল, আদালত নির্দেশ দিয়ে অনেক চাকরি বাতিল করেছে, সব প্রক্রিয়া বন্ধ রাখতে বলেছে। তাই তিনি সেই নির্দেশ মানছেন। চাকরিপ্রার্থীদের তাঁর পরামর্শ ছিল, আদালতে গিয়ে কথা বলুন, আইনজীবীদের থেকে পরামর্শ নিন। তবে আজ জব ফেয়ার নিয়ে বড় ঘোষণা করলেন তিনি। তাছাড়া বাংলার শিক্ষার মান নিয়েও আজ বড় দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, বাংলার ছেলেমেয়েদের সঙ্গে আগে সিবিএসই, আইসিএসই’র পড়ুয়াদের অনেক তফাৎ থাকত, কিন্তু এখন তত থাকে না।

উচ্চ শিক্ষায় আগের থেকে অনেক ভালো ফল করছে বাংলার ছেলে মেয়েরা। দুই ক্ষেত্রে শিক্ষার মান এক হয়ে গিয়েছে। তিনি জানান, যাদবপুর ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষায় এক নম্বরে। বাংলার ছেলেরা এখন স্নাতক হলেই বিদেশে পড়ার সুযোগ পান। আর্থিক বাধায় যাতে কেউ পড়াশোনার সুযোগ না হারান তার দিকেও নজর রেখে কাজ করছে সরকার।