এই মুহুর্তে রাজ্যের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ৷ এই পরিস্থিতিতে সম্প্রতি রাজ্যের মন্ত্রিসভায় ঘটে গিয়েছে রদবদল৷ সেই সঙ্গে বদলে গিয়েছে ঘরও৷ রাজ্যের শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসুর আগেকার ঘরটি দেওয়া হয়েছে মন্ত্রিসভার নতুন সদস্য রাজ্যের সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিককে।
এদিকে, একতলায় সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের পাশের ঘরটি বরাদ্দ ছিল প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্রের জন্য। তাঁর ঘরটি দেওয়া হয়েছে বর্তমান অর্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে। আর দোতলায় থাকা চন্দ্রিমার ঘরটি দেওয়া হচ্ছে বালিগঞ্জের বিধায়ক তথা রাজ্যের পর্যটনমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়কে।
শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আপাতত জেলে রয়েছেন বেহালা পশ্চিমের বিধায়ক পার্থ চট্টোপাধ্যায়৷ তাঁর ঘরটি আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। দোতলায় প্রাক্তন সেচমন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্রের ঘরটি দেওয়া হয়েছে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী শশী পাঁজাকে।
মন্ত্রী অখিল গিরি ও প্রাক্তন মন্ত্রী হুমায়ুন কবীর একটি ঘরে ভাগাভাগি করে বসতেন। একক ভাবে দোতলার ওই ঘরটি পেয়েছেন নতুন পঞ্চায়েতমন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার। মন্ত্রিত্ব হারা রত্না দে নাগের দোতলার ঘরটি পেয়েছেন মন্ত্রিসভার নতুন সদস্য মৎস্যমন্ত্রী বিপ্লব রায়চৌধুরী৷
অন্যদিকে, তৃণমূল পরিষদীয় দলের সচিব হিসেবে দোতলার যে ঘরটিতে এতদিন সেচমন্ত্রী বসতেন, সেটি পেয়েছেন ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পমন্ত্রী তাজমুল হোসেন। মন্ত্রিত্ব হারানো মেখলিগঞ্জের বিধায়ক পরেশ অধিকারীর দোতলার ঘরটি আপাতত শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সত্যজিৎ বর্মনের।