তদন্তে প্রকাশ্যে এল নয়া তথ্য

বিগত বেশ কিছু মাস ধরে রাজ্যে জুড়ে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তোলপাড় পরিস্থিতি। যতদিন এগিয়ে চলেছে ততই প্রকাশ্যে এসেছে একের পর এক তথ্য, নাম জড়িয়েছে একাধিকের। এই পরিস্থিতিতে এবার CBI-র তদন্তে নয়া ‘পর্দাফাঁস’!

অযোগ্যদের খুঁজতে আদালতের নির্দেশে তদন্ত করছে সিবিআই। সূত্রের খবর, দুর্নীতি করে চাকরি পাওয়া শিক্ষক এবং স্কুলকর্মীদের তালিকা পেয়েছে সিবিআই। কমিশন তরফে নায়সাকে একটি ইমেল মারফত নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, কাদের কাদের কত নম্বর বাড়াতে হবে। তদন্তকারী সংস্থার দাবি, এসএসসি তরফে নায়সা কর্তা নীলাদ্রি দাস, নায়সার প্রাক্তন কর্তা পঙ্কজ বনশল ও নায়সার এক কর্মী মুজাম্মিল হোসেনকে ইমেল করা হয়েছিল।

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আগেই উঠে এসেছিল নীলাদ্রি ও পঙ্কজ বনশলের নাম। তবে এবার এই মুজাম্মিল হোসেনের নামেরও হদিস দিল CBI. কী তার পরিচয়? অযোগ্যদের তালিকে কেন এই ব্যক্তিকে ইমেইল করেছিল কমিশন? এই বিস্ফোরক তথ্য ধরে কোন নয়া মোড় নেয় সেটাই দেখার।