নির্বাচন শুরু থেকেই একাধিক প্রশ্ন, পূর্ব নির্ধারিত সময়েই রাজ্যে সম্পন্ন হয়েছে পঞ্চায়েত ভোট। গণতন্ত্রের উৎসব! এরই মাঝে পঞ্চায়েত নির্বাচনে খোদ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিধানসভা কেন্দ্র নন্দীগ্রামের সব আসনে প্রার্থী দিতে পারেনি বিজেপি।
শুধু নন্দীগ্রামে নয়, গোটা বাংলাতে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়ন পর্ব শেষের পর দেখা গিয়েছে, অধিকাংশ আসনে প্রার্থী দিতে ব্যর্থ হয়েছে বিজেপি। সেই আবহে জমি আন্দোলনের নেতা হিসাবে উঠে আসা এবং পরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের সহ–সভাধিপতি হওয়া, শেখ সুফিয়ানকে টিকিটই দেয়নি তৃণমূল কংগ্রেস।
এরপর নন্দীগ্রামে বিজেপির সমর্থনে বোর্ড গড়ল তৃণমূল। প্রধান হিসাবে নির্বাচিত হলেন তৃণমূল নেতা খোদ শেখ সুফিয়ানের জামাই শেখ হাবিবুল। আর এ নিয়েই শুরু হয়েছে চরম বিতর্ক। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের দাবি, শুভেন্দু অধিকারী ও বিদ্রোহী শেখ সুফিয়ানের নেতৃত্বে নন্দীগ্রামে আদতে তৃণমূল – বিজেপি হাতেহাত মিলিয়েই কাজ করছে।