বেশ কিছুদিন ধরে রাজ্যে আলোচনার শিরোনামে সন্দেশখালি। রাজ্য রাজনীতিতেও কিছুটা প্রভাব ফেলেছে এই মামলা। এবার এই মামলায় বড় পদক্ষেপ। এবার সন্দেশখালির বাদশার সম্পত্তির পরিমাণ সামনে আনল ইডি। আদালতে শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে ১১৩ পাতার একটি চার্জশিট জমা করেছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি।
জানা যাচ্ছে, এখনও অবধি শাহজাহানের ২৬১ কোটি টাকার সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে। প্রধানত পাঁচটি উপায়ে ‘কোটিপতি’ হয়েছিলেন তিনি। এর মধ্যে প্রথমেই রয়েছে চিংড়ির ব্যবসা। মূলত চিংড়ি আমদানি-রফতানির এজেন্ট হিসেবে কাজ করতেন তিনি। এর মাধ্যমেই প্রায় ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তি করেছিলেন সন্দেশখালির ‘বাঘ’।
এছাড়া ইট ভাটা থেকেও মোটা টাকা আয় ছিল শাহজাহানের। প্রায় ২০ কোটির সম্পত্তি করেছিলেন তিনি। তবে বলপূর্বক ইটভাটার মালিকানাও ছিনিয়ে নিয়েছিলেন। সম্পত্তির পঞ্চম এবং অন্যতম একটি উৎস হল মাছের আড়ত। এর মাধ্যমে প্রায় ৮ কোটি টাকার সম্পত্তি করেছিলেন তিনি।