প্রায় তিন বছর আগে ছিন্ন হয়েছে হৈমন্তী ও গোপালের সম্পর্ক

রাজ্যে জুড়ে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তোলপাড় পরিস্থিতি। একের পর এক দুর্নীতি প্রকাশ্যে এসেছে। এই পরিস্থিতিতে উঠে আসছে একের পর তথ্য৷ একবার নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে জড়াল বিনোদন জগতের নাম৷ আদালত থেকে জেলে ফেরার পথে তৃণমূলের যুব নেতা কুন্তল ঘোষের মুখে উঠে এল হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়ের নাম৷ যিনি সম্পর্কে নিয়োগ দুর্নীতির অন্যতম সাক্ষী গোপাল দলপতির দ্বিতীয় স্ত্রী৷

কুন্তল ঘোষের দাবি, সব টাকা ওঁর কাছেই আছে। তবে দলপতি দম্পতির নাকি বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, গোপাল দলপতির সঙ্গে হৈমন্তীর বিয়ে হলেও বছর তিনেক আগেই তাঁদের বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে। হৈমন্তীর সঙ্গে পার্টনারশিপে কোম্পানিও খুলেছিলেন গোপাল৷ ওই কোম্পানির নাম দিয়েছিলেন হৈমন্তী অ্যাগ্রো প্রাইভেট লিমিটেড। সেখানে যৌথভাবে ডিরেক্টরের পদে ছিলেন স্বামী-স্ত্রী। স্থানীয়রা বলছেন, দিন দশেক আগেও একটি বিলাসবহুল গাড়িতে চেপে বাকসাড়ার বাড়িতে এসেছিলেন সে বাড়ির বড় মেয়ে।

সূত্রের খবর, তাপস মণ্ডলের হয়ে গোপাল দলপতি কাজ করা শুরু করার পর তাঁর হাতে প্রচুর টাকা চলে আসে৷ সেই সময়ই হৈমন্তীর সঙ্গে গোপালের পরিচয়। তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতাও তৈরি হয়। পরবর্তীকালে তাঁরা বিয়ে করেন। তবে গোপাল দলপতি আরমান গঙ্গোপাধ্যায় নাম নেওয়ার আগেই নাকি হৈমন্তীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিন্ন হয়েছিল।