হরপা বানে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলি পরিদর্শনে এলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। ইতিমধ্যেই তিস্তার ধ্বংসলীলা খতিয়ে দেখতে উত্তরবঙ্গে পৌঁছে গিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। বৃহস্পতিবার তিনি দিল্লি থেকে সরাসরি বিমানে বাগডোগরা নেমে সড়কপথে প্রথমে কালিঝোরা এলাকায় যান। সেখান থেকে জলপাইগুড়ির রংধামালি এলাকায় যাওয়ার কথা রয়েছে রাজ্যপালের।
প্রসঙ্গত, বুধবার উত্তর সিকিমের লোনাক হ্রদ ভেঙে বিপুল জলরাশি উপচে পড়ে তিস্তায়। যার জেরে নিহত হয়েছেন অন্তত ১৪ জন। নিখোঁজ শতাধিক। সিকিমে ১৪টি সেতু ভেঙে পড়েছে। আটকে রয়েছেন ৩০০০-এরও বেশি পর্যটক। সিকিমের সঙ্গে বাংলার যোগাযোগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক পুরোপুরি ভেঙে গিয়েছে। তিস্তা নদী সংলগ্ন এলাকা থেকে বহু মানুষকে নিরাপদ এলাকায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এদিনও কিছু এলাকায় ছোট বড় ধস নেমেছে বলে জানা গিয়েছে। ফলে যেকোনও সময় আরও বড় বিপর্যয় নেমে আসার আশঙ্কা রয়েছে।