দীপিকার জীবনের শুরু হতে চলেছে নতুন অধ্যায়। মা হতে চলেছেন দীপিকা পাড়ুকোন (Deepika Padukone)। এখন মাতৃত্বকালীন ছুটিই কাটাচ্ছেন তিনি। সিনেমারও বিশেষ একটা শুটিং করছেন না। তারপরও তাঁর উপার্জনে কিন্তু ভাঁটা পড়েনি। মাসে কোটি কোটি টাকা ঢুকছে তাঁর অ্যাকাউন্টে। কীভাবে? সিনেমার শুটিং না করলেও, দীপিকার উপার্জন কমেনি, কারণ তিনি সিনেমা পাশাপাশি নানা ব্যবসাতেও বিনিয়োগ করেন,যেখান থেকে মোটা টাকা রোজগার করেন তিনি।
অনেক কম মানুষই জানেন যে দীপিকা পাড়ুকোন ১০টি বড় কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেছেন। গুরগাঁওয়ের সবথেকে বিখ্যাত কফি চেইন ব্লু টোকাই কফি সংস্থায় অংশীদারিত্ব রয়েছে দীপিকার। দেশজুড়ে বিখ্যাত এই কফি সংস্থা। এমনকী, বিদেশেও রফতানি করা হয় এই সংস্থার কফি। এর পাশাপাশি তিনি এপিগামিয়া (Epigamia), ফারলেনকো (Furlenco), ব্লু স্মার্ট (Blue Smart), বেলাট্রিক্স (Bellatrix), অ্যাটমবার্গ টেকনোলজিস (Atomberg Technologies), মোকোবারা (Mokobara), সুপারটেইলস (Supertails) এবং ন্যুয়া (Nua)-র মতো সংস্থাতেও বিনিয়োগ করেছেন। এই সংস্থাগুলি থেকে দীপিকা মাসে ৩ থেকে ৫ কোটি টাকা আয় করেন।
এবং একাধিক কোম্পানির ব্রান্ড অ্যাম্বাসডরও দীপিকা। তালিকায় রয়েছে লুই ভিটন, লেভিস, জিয়ো, পেপসি, অ্যাডিডাস, অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক, ওপো, ভিস্তারার মতো সংস্থা। সূত্রের খবর থেকে জানা গিয়েছে, ব্রান্ড প্রোমোশনের জন্য দীপিকা ৪ থেকে ৮ কোটি টাকা নেন। দীপিকার মোট সম্পত্তি পরিমাণ ৫০০ কোটিরও বেশি। বলিউডের সবথেকে বেশি পারিশ্রমিক প্রাপ্ত অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম দীপিকা।