শীতকালীন ফলের কথা বললেই প্রথমেই মনে আসে কমলালেবুর নাম। শীত পড়তেই চাহিদা বাড়ে কমলালেবুর। আর পাহাড়ে উৎপাদন হওয়া কমলালেবুর চাহিদাই থাকে তুঙ্গে। শীতের শুরুতেই পাহাড়ের বিভিন্ন কমলা গাছ ভোরে থাকে নানা আকারের কমলায়। ওই কমলাই পারি দেয় বিভিন্ন জায়গায়। সেরকমই বিখ্যাত এক কমলা উৎপাদিত হয় মিরিকে। মিরিকের কোলভাটে এলাকায় বিগত প্রায় ২২ বছর ধরে সুস্বাদু কমলালেবু উৎপাদন হয়। প্রতিবছরের মতো এবছরও ইতিমধ্যেই সেখানে শুরু হয়েছে কমলালেবুর চাষ। এই এলাকায় একটি বাগানে প্রায় ৬৫টি গাছ রয়েছে। প্রতিটি গাছেই ফলেছে সারি সারি কমলালেবু। ওই কমলালেবু পাহাড়ের বিভিন্ন জায়গা সহ সমতলের শিলিগুড়ি ও উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন বাজারে বিক্রি হয়। এবছরও সেই চাহিদা থাকবে বলে আশাবাদী কমলালেবু ফলনকারী চাষিরা।
এইবিষয়ে চাষি বীর বাহাদুর রাই বলেন, “বিগত ২২ বছর ধরে আমি এখানে কমলালেবু চাষ করি। গত বছরের তুলনায় এবছর ফলন ভালো হয়েছে।এখানকার কমলালেবুর স্বাদ ও রং খুবই ভালো এবং এর চাহিদাও অনেকটাই বেশি।আশা করছি এবছর কমলালেবু ভালো বিক্রি হবে।”